Byanjondhwani, poricched 7, Class 9/10,SSC/Dakhil 2026/27
ব্যঞ্জনধ্বনি: এখানে পরিচ্ছেদ ৭, ব্যাঞ্জনধ্বনি সম্পর্কে অনন্য কৌশল সহকারে গুছিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। নিবন্ধটি পুরোটা পড়লেই আপনি এর প্রমাণ পাবেন, ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য, আমাদের নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বইয়ে ব্যাঞ্জনধ্বনি, পরিচ্ছেদ ৭ এ শুধু ব্যাঞ্জন ধ্বনি নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে। এখানে ব্যাঞ্জন বর্ণ নিয়ে কোন আলোচনা নেই।
ব্যাঞ্জনধ্বনি, পরিচ্ছেদ ৭
১. উচ্চারণের স্থান ও প্রকৃতি এবং ধ্বনির কম্পন ও বায়ুপ্রবাহ বিবেচনায় ব্যঞ্জনধ্বনিকে অন্তত কয় ধরনে ভাগ করা যায়–
=>চার ধরনে।
যথা:
ক. উচ্চারণস্থান অনুযায়ী বিভাজন (৭)
খ. উচ্চারণের প্রকৃতি অনুযায়ী বিভাজন (৬)
গ. ধ্বনির কম্পনমাত্রা অনুযায়ী বিভাজন (২) এবং
ঘ. ধ্বনি সৃষ্টিতে বায়ুর প্রবাহের মাত্রা অনুযায়ী বিভাজন (২)।
১ম ধাপ. উচ্চারণস্থান (৭)
২. বাকপ্রত্যঙ্গের ঠিক যে জায়গায় বায়ু বাধা পেয়ে ব্যঞ্জনধ্বনি সৃষ্টি করে সেই জায়গাটির নাম কী–
=> উচ্চারণস্থান।
৩. উচ্চারণস্থান অনুযায়ী ব্যঞ্জনধ্বনিকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়–
=>৭ ভাগে।
যথা:
১. ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন =>পফবভম(৫)
২. দন্ত্য ব্যঞ্জন =>তথদধ(৪)
৩. দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন =>নিরলস(৪) [য. বো. ২৪]
৪. মূর্ধন্য ব্যঞ্জন =>টঠডঢড়ঢ়(৬) [সি. বো. ২৫]
৫. তালব্য ব্যঞ্জন =>চছজঝশ(৫)
৬. কণ্ঠ্য ব্যঞ্জন =>কখগঘঙ(৫)
৭. কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন =>হ(১) [রা. বো. ২৩]
৪. ধ্বনি উচ্চারণে কমপক্ষে কয়টি বাগযন্ত্রের প্রয়োজন হয়–
=>২টি যথা: মুখ্য বাকপ্রত্যঙ্গ ও গৌণ বাকপ্রত্যঙ্গ
৫. মুখ্য বাকপ্রত্যঙ্গ কয়টি–
=>৫টি।
যথা:
=>নিচের ঠোঁট,
=>জিভের ডগা,
=>জিভের সামনের অংশ,
=>জিভের পেছনের অংশ,
=>ধ্বনিদ্বারের দুটি পাল্লা।
৬. গৌণ বাকপ্রত্যঙ্গ কয়টি–
=>৭টি।
যথা:
=>উপরের ঠোঁট,
=>উপরের পাটি দাঁত,
=>দন্তমূল,
=>মুর্ধা (দন্তমূলের পেছনের উচু অংশ),
=>শক্ত তালু,
=>নরম তালু,
=>ধ্বনিদ্বার।
৭. ধ্বনি উৎপাদনে যে যে বাকপ্রত্যঙ্গ অংশগ্রহণ করে তা ছক আকারে দেখানো হলো —
ধ্বনি = মুখ্য বাকপ্রত্যঙ্গ + গৌণ বাকপ্রত্যঙ্গ
১. ওষ্ঠ্য = নিচের ঠোঁট + উপরের ঠোঁট,
২. দন্ত্য = জিভের ডগা + উপরের পাটির দাঁত,
৩. দন্তমূলীয় = জিভের ডগা + দন্তমূল,
৪. মূর্ধন্য ব্যঞ্জন = জিভের ডগা + দন্তমূলের পিছনের উঁচু অংশ (মুর্ধা),
৫. তালব্য ব্যঞ্জন = জিভের সামনের অংশ + শক্ত তালু,
৬. কণ্ঠ্য = জিভের পেছনের অংশ + নরম তালু,
৭. কণ্ঠনালীয় = ধ্বনিদ্বারের দুটি পাল্লা + ধ্বনিদ্বার।
৮. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট দুটি কাছাকাছি এসে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন/দ্বি-ওষ্ঠ্য। (পফবভম-৫)
৯. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ডগা উপরের পাটির দাঁতে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>দন্ত্য ব্যঞ্জন। (তথদধ-৪)
১০. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ডগা উপরের পাটির দাঁতের গোড়ার সঙ্গে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন। (নিরলস-৪) (য. বো. ২৪)
১১. দন্তমূল এবং তালুর মাঝখানে যে উঁচু অংশ থাকে তার নাম কী–
=>মূর্ধা।
১২. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ডগা মূর্ধার সঙ্গে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>মূর্ধন্য ব্যঞ্জনধ্বনি। (টঠডঢড়ঢ়-৬)
[সি. বো. ২৫, চ. বো. ২৫]
১৩. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ডগা খানিকটা প্রসারিত হয়ে শক্ত তালুর কাছে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>তালব্য ব্যঞ্জন। (চছজঝশ-৫)
[দি. বো. ২৪]
১৪. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের পিছনের অংশ উঁচু হয়ে আলজিভের কাছাকাছি নরম তালুর কাছে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>কণ্ঠ্য ব্যঞ্জন। (কখগঘঙ-৫)
[কু. বো. ২৫]
১৫. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ধ্বনিদ্বার থেকে বায়ু কণ্ঠনালি হয়ে সরাসরি বের হয়ে আসে তাকে কী বলে–
=>কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন। (হ-১)
(রা. বো. ২৩)
২য় ধাপ: উচ্চারণ প্রকৃতি (৬)
১৬. ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে কোন কোন বাকপ্রত্যঙ্গের আকৃতিগত পরিবর্তন হয়–
=>ঠোঁট, জিভ, জিভমূল ইত্যাদি
✔উচ্চারণ স্থান হচ্ছে- ধ্বনিটি যে জায়গা থেকে উচ্চারিত হয়।
✔উচ্চারণ প্রকৃতি হচ্ছে- যেভাবে বা যে প্রক্রিয়ায় ধ্বনিটি উচ্চারিত হয়।
১৭. উচ্চারণের প্রকৃতি অনুযায়ী ব্যঞ্জনধ্বনিকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়–
=>৬টি।
যথা:
১. স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন-২০টি
=>পফবভম (ওষ্ঠ-৪)
=>তথদধ(দন্ত-৪)
=>টঠডঢ (মূর্ধা-৪)
=>চছজঝ (তালব্য-৪)
=>কখগঘ (কণ্ঠ-৪)
২. নাসিক্য ব্যঞ্জন (মনঙ-৩)
৩. উষ্ম ব্যঞ্জন (শসহ-৩)
[চ. বো. ২৫]
৪. পার্শ্বিক ব্যঞ্জন (ল-১)
[দি.বো. ২৫, ঢা. বো., রা. বো., সি. বো. ২৪, য.বো. ২৩]
৫. কম্পিত ব্যঞ্জন (র-১)
[ব. বো. ২৪]
৬. তাড়িত ব্যঞ্জন (ড়ঢ়-২)
[রা. বো. ২৫]
✔ব্যাঞ্জনধ্বনি ৩০টি।
✔ব্যাঞ্জনবর্ণ ৩৯ টি।
১৮. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে দুটি বাকপ্রত্যঙ্গ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে বায়ুপথে বাধা তৈরি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন। এগুলো স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি নামেও পরিচিত।
১৯. উচ্চারণস্থান অনুযায়ী স্পৃষ্ট ব্যঞ্জনগুলোকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়–
=> ৫ ভাগে।
যথা-
ওষ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: পফবভ [য. বো. ২৫]
দন্ত স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: তথদধ
মূর্ধা স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: টঠডঢ
তালু স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: চছজঝ
কণ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: কখগঘ
২০. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে আসা বাতাস মুখের মধ্যে প্রথমে বাধা পায় এবং নাক ও মুখ দিয়ে বেরিয়ে যায়, সেসব ধ্বনিকে কী বলে–
=>নাসিক্য ব্যঞ্জনধ্বনি। ( ম,ন,ঙ)
২১. যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে দুটি বাকপ্রত্যঙ্গ কাছাকাছি এসে নিঃসৃত বায়ুতে ঘর্ষণ সৃষ্টি করে, সেগুলোকে কী বলে–
=>উষ্ম ব্যঞ্জন। (স,শ,হ)
[চ. বো. ২৫]
২৩. উচ্চারণস্থান অনুসারে উষ্ম ব্যঞ্জন ধ্বনিগুলোকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়–
=>তিন ভাগে। (ব. বো. ২৩)
যথা:
দন্তমূলীয় (স),
তালব্য (শ),
এবং কণ্ঠনালীয় (হ)।
২৪. স এবং শ-কে আলাদাভাবে কী ধ্বনি বলা হয়–
=>শিস ধ্বনি।
২৫. স, শ উচ্চারণে শ্বাস অনেকক্ষণ ধরে রাখা যায় এবং শিসের মতো আওয়াজ হয় বলে একে বলা হয়–
=>শিস ধ্বনি
২৬. যে ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ডগা দন্তমূল স্পর্শ করে এবং ফুসফুস থেকে আসা বাতাস জিভের দুই পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়, তাকে কী বলে–
=>পার্শ্বিক ব্যঞ্জন। যথা: ল।
[দি.বো. ২৫, ঢা. বো., রা. বো., সি. বো. ২৪, য.বো. ২৩]
২৭. যে ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভ একাধিক বার অতি দ্রুত দন্তমূলকে আঘাত করে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, তাকে কী বলে–
=> কম্পিত ব্যঞ্জন। যথা: র।
[ব. বো. ২৪]
২৮. যে ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের সামনের অংশ দন্তমূলের একটু উপরে অর্থাৎ মূর্ধায় টোকা দেওয়ার মতো করে একবার ছুঁয়ে যায়, তাকে কী বলে–
=>তাড়িত ব্যঞ্জন। যথা: ড়, ঢ়।
[রা. বো. ২৫]
৩য় ধাপ: ধ্বনির কম্পনমাত্রা
২৯. ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে স্বরযন্ত্রের ধ্বনিদ্বারে বায়ুর কম্পন কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়–
=>দুই ভাগে। যথা: ঘোষ ও অঘোষ।
৩০. যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ধ্বনিদ্বারের কম্পন অপেক্ষাকৃত বেশি, সেসব ধ্বনিকে কী বলা হয়–
=>ঘোষধ্বনি। (৩,৪,৫ রহুলড়ঢ়)
যথা: ব, ভ, ম, দ, ধ, ন, র, ল, ড, ঢ, ড়, ঢ়, জ, ঝ, গ, ঘ, ঙ।
[ব. বো. ২৫, ম. বো. ২৫]
৩১. যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ধ্বনিদ্বারের কম্পন অপেক্ষাকৃত কম, সেসব ধ্বনিকে কী বলা হয়–
=>অঘোষধ্বনি। (১,২ শিস)
যথা: প, ফ, ত, থ, স, ট, ঠ, চ, ছ, শ, ক, খ।
[ঢা. বো., সি. বো. ২৩, কু. বো. ২৪]
৪র্থ ধাপ: বায়ুর প্রবাহ
৩২. ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে বায়ুপ্রবাহের বেগ কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়–
=>দুই ভাগে। যথা: অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ।
৩৩. সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম, সেগুলোকে কী বলা হয়–
=> অল্পপ্রাণ ধ্বনি। (১,৩ শসুড়)
যেমন :
১–>কচটতপ
৩–>গজডদব
শ,স,ড়।
[কু. বো. ২৩]
৩৪. সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত বেশি, সেগুলোকে কী বলা হয়–
=>মহাপ্রাণ ধ্বনি। (২,৪ হঢ়)
যেমন :
২–>খছঠথফ
৪–>ঘঝঢধভ
হ,ঢ়।
৩৫. অঘোষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি কোনগুলো —
=>কচটতপ
৩৬. অঘোষ মহাপ্রাণ ধ্বনি কোনগুলো —
=>খ,ছ,ঠ,থ,ফ।
৩৭. ঘোষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি কোনগুলো —
=>গ,জ,ড,দ,ব।
৩৮. ঘোষ মহাপ্রাণ ধ্বনি কোনগুলো —
=>ঘ,ঝ,ঢ,ধ,ভ।
[কু. বো., ম. বো. ২৩]
১. কচটতপ=>অঘোষ অল্পপ্রাণ।
২. খছঠথফ=>অঘোষ মহাপ্রাণ।
৩. গজডদব=>ঘোষ অল্পপ্রাণ।
৪. ঘঝঢধভ=>ঘোষ মহাপ্রাণ।
চলো, এবার অনশীলনী প্রশ্নোত্তর দেখে নেই।
৫ম ধাপ: বোর্ড প্রশ্ন, ব্যাঞ্জনধ্বনি, পরিচ্ছেদ ৭
চলো, নিজেকে যাচাই করতে এই পরিচ্ছেদ থেকে আসা বোর্ড প্রশ্নগুলো একনজরে দেখে নেই। উত্তরমালা শেষে দেয়া হলো।
১. উচ্চারণ স্থান অনুসারে উষ্ম ব্যাঞ্জন ধ্বনিগুলোকে কী কী ভাগে ভাগ করা যায়–
ক. দন্তমূলীয়, তালব্য, কণ্ঠনালীয়
খ. দন্তমূলীয়, কণ্ঠনালীয়, পার্শ্বিক
গ. তালব্য, কণ্ঠনালীয়, নাসিক্য
ঘ. কণ্ঠনালীয়, দন্তমূলীয়, মূর্ধন্য
[ব. বো. ২৩]
২. দন্তমূলীয় ব্যাঞ্জনধ্বনির উদাহরণ কোনটি–
ক. র-ধ্বনি
খ. ট-ধ্বনি
গ. ঝ-ধ্বনি
ঘ. খ-ধ্বনি
[য. বো. ২৪]
৩. মূর্ধন্য ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ কোনগুলো?
ক. চ, ছ, জ, শ
খ. ন, র, ল, স
গ. ত, থ, দ, ধ
ঘ. ট, ঠ, ড, ঢ
[সি. বো. ২৫]
৪. তালব্য ব্যাঞ্জনধ্বনির উদাহরণ আছে শব্দে–
ক. কাকা
খ. থালা
গ. ঝড়
ঘ. ধান
৫. কোমল তালু ও জিভমূলের স্পর্শে কোন ধ্বনি উচ্চারিত হয়?
ক. ওষ্ঠ্য ধ্বনি
খ. দন্ত্য ব্যঞ্জন ধ্বনি
গ. তালব্য ব্যঞ্জন ধ্বনি
ঘ. কণ্ঠ্য ধ্বনি
[কু. বো. ২৫]
৬. নিচের কোনটি কণ্ঠনালীয় ব্যাঞ্জনের উদাহরণ–
ক. স
খ. প
গ. হ
ঘ. ড়
[রা. বো. ২৩]
৭. ওষ্ঠ, পৃষ্ঠ ব্যাঞ্জনধ্বনি কোনটি?
ক. ব
খ. গ
গ. চ
ঘ. ত
[য. বো. ২৫]
৮. নিচের কোনটি ‘উষ্ম’ ধ্বনির উদাহরণ?
ক. স,শ, হ
খ. য, র, ল
গ. ড়, ঢ়, ষ
ঘ. ং, ঃ, ঁ
[চ. বো. ২৫]
৯. কোনটি পার্শ্বিক ব্যাঞ্জনধ্বনি–
ক. ল
খ. ঞ
গ. শ
ঘ. ঢ়
[দি.বো. ২৫, ঢা. বো., রা. বো., সি. বো. ২৪, য.বো. ২৩]
১০. নিচের কোন শব্দে কম্পিত ব্যাঞ্জনধ্বনি রয়েছে–
ক. তার
খ. লাল
গ. বাড়ি
ঘ. শসা
[ব. বো. ২৪]
১১. কোনগুলো তাড়িত ব্যঞ্জন?
ক. ব, ম
খ. ড়, ঢ়
গ. প,ত
ঘ. স, হ
[কু. বো. ২৫, রা. বো. ২৫]
১২. কোনগুলো অঘোষ ব্যাঞ্জন–
ক. শ, ক
খ. দ, ধ
গ. ঢ, জ
ঘ. ভ, ম
[ঢা. বো. ২৩]
১৩. অঘোষ ব্যাঞ্জনধ্বনি কোনটি–
ক. ভ
খ. ধ
গ. থ
ঘ. ঙ
[সি. বো. ২৩]
১৪. কোন বর্ণগুচ্ছটি অঘোষ ব্যাঞ্জন–
ক. ন, র, ল
খ. জ, ঝ, ড়
গ. গ, ঘ, হ
ঘ. স, শ, ছ
[ঢা. বো. ২৩]
১৫. ‘ঘোষ ব্যঞ্জন’ ধ্বনি কোনগুলো?
ক. গ, ঘ
খ. ক, খ
গ. প, ফ
ঘ. ট, ঠ
১৬. ঘোষ ব্যঞ্জন ধ্বনির গুচ্ছ কোনটি?
ক. গ, ঘ, দ, ধ
খ. চ, ছ, ব, ভ
গ. ত, থ, ট, ঠ
ঘ. ত, দ, ট, ড
[ব. বো. ২৫]
১৭. অল্পপ্রাণ ব্যাঞ্জন নিচের কোনটি–
ক. হ
খ. ধ
গ. ঠ
ঘ. দ
[দি. বো. ২৩]
১৮. অঘোষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি কোনটি–
ক. গ
খ. ঘ
গ. চ
ঘ. ব
[কু. বো. ২২]
১৯. কোনটি ঘোষ মহাপ্রাণ বর্ণ–
ক. র
খ. ঠ
গ. দ
ঘ. ভ
[কু. বো. ২৩]
২০. ঘোষ মহাপ্রাণ ব্যাঞ্জনধ্বনি কোনটি–
ক. ধ, ভ
খ. খ, ছ
গ. ট, ঠ
ঘ. ত, থ
[ম. বো. ২৩]
উত্তরমালা:
১. ক, ২. ক, ৩. ঘ, ৪. গ, ৫. ঘ, ৬. গ, ৭. ক, ৮. ক, ৯. ক, ১০. ক, ১১. খ, ১২. ক, ১৩. গ, ১৪. ঘ, ১৫. ক, ১৬. ক, ১৭. ঘ, ১৮. গ, ১৯., ঘ ২০. ক।
(উপকৃত হলে কিংবা কনফিউশান থাকলে দয়া করে কমেন্ট করবেন। ভুল ধরিয়ে দিতে পারলে চিরকৃতজ্ঞ থাকব। পরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন, ইনশাআল্লাহ্।)
- এইচএসসি ব্যাকরণ অংশের টোপিকভিত্তিক বোর্ড প্রশ্ন সমাধান একসাথে (২০১৬-২০২৫)
- এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র সকল বোর্ড প্রশ্ন ও সমাধান (২০১৮-২০২৫)
- আলিম বাংলা ২য় বোর্ড প্রশ্ন ও সমাধান (২০১৮-২০২৫)
- এসএসসি বাংলা ২য় পত্র সকল বোর্ড প্রশ্ন ও সমাধান (২০২০-২৫)
- মাদ্রাসা বোর্ডের দাখিল বাংলা ২য় প্রশ্ন ও সমাধান (২০২০-২০২৫)
- ক্যাডেট কলেজ ভর্তি পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন (২০০৮-২০২৫)






